সারাদেশের মহাসড়কে ছোট-খাটো সংস্কার করে যান চলাচলের পুরোপুরি উপযোগী করার কাজ চলছে। এর আগে এ কাজ শেষ করার সময় বেঁধে দেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী। আর ঈদকে ঘিরে মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখার চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
ঈদে বাড়ি যাওয়া মানুষের বড় অংশেরই ভরসা সড়ক পথ। বাসের আগাম টিকিট কেনা যাত্রীরা ১৪ জুলাই রাজধানী ছাড়তে শুরু করবেন। বড় পরিবহণ কোম্পানিগুলোর হাতে এখনো কিছু গাড়ি থাকলেও যানজটের ভয়ে তারা সেই গাড়ির আগাম টিকিট ছাড়ছেন না।
একটি পরিবহন কোম্পানির কর্মকর্তা জানান, যানজট মোকাবেলায় নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে বেশি গাড়ির ব্যবস্থা রাখতে হচ্ছে। আরও কিছু গাড়ি প্রস্তুত রাখা হবে। সেখানে জ্যাম হলেও সে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যাবে অল্প সময়েই।
পরিবহণ মালিকদের এমন বক্তব্যে সাড়া দিয়েছে মহসড়কের নিরাপত্তায় নিয়োজিত হাইওয়ে পুলিশ।
হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি মল্লিক ফখরুল ইসলাম জানান, পুলিশের চাঁদাবাজির খবর তাকে অবহিত করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি বলছেন, মহাসড়কে গাড়ির চাকা সচল রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি আছে তাদের।
তিনি বলেন, কোথাও গাড়ি থেমে থাকবে না। দেশের গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক চারলেনে উন্নিত হয়েছে। যেখানে একটু সমস্যা আছে সেখানে হাইওয়ে পুলিশ থাকবে। যানজটের ভোগান্তি ছাড়াই বাড়ি পৌঁছাতে পারবেন সবাই।
মহাসড়কে চাঁদাবাজি বন্ধ এবং যানজট নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত টহলের সঙ্গে পর্যাপ্ত র্যাকারের ব্যবস্থাও থাকবে বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।