কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে যশোরের শার্শা উপজেলায় এবার গড়ে উঠেছে ১৪শ’ গরুর খামার। আমদানি বা বাইরের গরুর ওপর নির্ভরতা কমাতে প্রতিবছরই সেখানে বাড়ছে মৌসুমী খামার।
বিগত বছরগুলোর চেয়ে এ বছর কোরবানী ঈদে বেনাপোল ও শার্শায় খামারের সংখ্যা বেড়েছে অনেক।
ভারত থেকে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে গরু আসা কমে যাওয়ায় অনেকেই উদ্যোগী হয়েছেন খামার গড়তে।
বেনাপোলের শিকড়ী গ্রামের আশানুর রহমানের খামারের ৬টি গরুর মধ্যে একটির দাম উঠেছে তিন লাখ ৫০ হাজার টাকা।
নাভারণ দক্ষিণ বুরুজ বাগান গ্রামে ইউসুফ আলীর খামারে রয়েছে সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত দামের গরু।
যশোর শার্শা, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জয়দেব কুমার সিং দেশীয় পুষ্টিকর খাদ্য দিয়ে গরু মোটাতাজা করতে খামারিদের পরামর্শ দিয়েছেন ।
একই সঙ্গে উপজেলাব্যাপী সতর্ক করা হচ্ছে ক্ষতিকর হরমোন ও স্টেরয়েড ব্যবহার থেকে খামারিদের বিরত থাকার জন্য।