মুরগির দেহে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আশঙ্কার কথা বলা হলেও এখন পর্যন্ত তা বন্ধে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি।
এর সঙ্গে ময়লা পরিবেশে মুরগি পরিষ্কার আরো ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। আর ২৫ শতাংশ রাইস বার্ন ওয়েলেও সঠিক গুণাগুণ নেই। একটানা এই ভোজ্য তেল খাওয়া আরো অনিরাপদ।
সাম্প্রতিক গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য।
সরেজমিনে দেখা যায়, জবাইয়ের পর ড্রেসিংয়ে ধোয়ার জন্য পানিতে দেয়ায় রঙই যেন বদলে গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে একইপানিতে পরিষ্কার করায় এমন দুরাবস্থা।
এমন পরিবেশেই প্রস্তুত হয়ে মুরগির মাংস চলে যাচ্ছে বিভিন্ন হোটেল-রেস্তোরা এমনকি ঘরে ঘরেও। মুরগির এই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সবচেয়ে অনিরাপদ। মুরগিকে খাওয়ানো অ্যান্টিবায়োটিক রয়ে যায় এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেই।
আরেক ভোজ্যপণ্য- রাইস বার্ন তেলের চাহিদা বাড়ছে দিন দিনই । তবে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের পুষ্টি ইউনিটের গবেষণায় উঠে এসেছে ভিন্ন তথ্য।
অন্যদিকে আইন না মানার কারণেই খাদ্যদ্রব্যের সঠিক নিশ্চিত হচ্ছে না বলে মনে করেন বাংলাদেশ বাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ফরাসউদ্দিন।
তিনি আশা করেন, কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত হবে।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: