এশিয়া কাপ এবং টি-২০ বিশ্বকাপে দূর্বল পারফরম্যান্সের পর নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে পড়া পাকিস্তানের ক্রিকেটে এবার মুখোমুখি অবস্থানে দাড়িয়ে গেলো সরকার এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। ক্রিকেট বোর্ডের শীর্ষ কর্মকর্তার পদত্যাগের মাধ্যমে নতুন কাউকে স্থলাভিষিক্তের জন্য বিবেচনার আহবান করতে পারে সরকার, এমন ধারণার ভিত্তিতে নিজেদের গঠনতন্ত্রেই পরিবর্তন আনলো বোর্ড।
সংসদে কেন্দ্রীয় ক্রিড়া মন্ত্রী রিয়াজ পিরজাদা বোর্ডের কার্যক্রম এবং কমকর্তাদের তীব্র সমালোচনা এবং গত সপ্তাহে পাঞ্জাবের প্রাদেশিক সংসদ বোর্ডের পূনর্গঠনের বিষয়ে একটি ধারা অনুমোদনের প্রেক্ষিতে ‘বোর্ডের অভ্যন্তরিণ বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়’ এমন একটি ধারাও লাহোরে অনুষ্ঠিত পিসিবির বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) অনুমোদন করা হয়েছে।
সরাকরি হস্তক্ষেপ পিসিবির গণতান্ত্রিক গঠনতন্ত্রের বিরোধী মন্তব্য করে ধারাটি পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট এবং আইসিসির অনুমোদন লাভ করেছে বলে এজিএমের পর পিসিবির এক বিবৃতিতে জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকাও এর মাধ্যমে হ্রাস পাবে বলে জানা যায়।