কারাগারে থাকা বিএনপি নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের জামিন আবেদনের আদেশ আগামি ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুলতবি (স্ট্যান্ডওভার) করা হয়েছে।
প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ সোমবার এই মুলতবির আদেশ দেন। গতকাল রোববার আদালত মীর নাসিরের জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে আদেশের জন্য সোমবার দিন ধার্য করেছিলেন।
আদালতে মীর নাসিরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। আর দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশিদ আলম খান।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত বিএনপির এই নেতা গত ৮ নভেম্বর ঢাকার ২ নম্বর বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তারপর থেকে তিনি কারাগারে আছেন। এই মামলায় দণ্ডিত মীর নাছিরের ছেলে মীর হেলাল উদ্দিন গত ২৭ অক্টোবর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। তাকেও কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। পরে জামিনে মুক্ত হন মীর হেলাল।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। সে মামলায় বিশেষ জজ আদালত মীর নাসিরকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আপিল করেন। হাইকোর্ট ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন। তবে হাইকোর্টের সেই রায় বাতিল চেয়ে দুদক পরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করে। এরপর আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় হাইকোর্টেই মামলাটি বিচারের নির্দেশ দেয়।
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। সে মামলায় বিশেষ জজ আদালত মীর নাসিরকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। ওই রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আপিল করেন। হাইকোর্ট ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন। তবে হাইকোর্টের সেই রায় বাতিল চেয়ে দুদক পরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করে। এরপর আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় হাইকোর্টেই মামলাটি বিচারের নির্দেশ দেয়।