‘আয়রন লেডি’ মার্গারেট থ্যাচারের পর দ্বিতীয় কোন নারী প্রধানমন্ত্রী পেতে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। এমনটাই আভাস আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে। এ দৌঁড়ে এগিয়ে আছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেরেসা মে। ইতিমধ্যে আরও দুই মন্ত্রী সমর্থন জানিয়েছেন তাকে এ পদের জন্য। পাচ্ছেন দলীয় সংবাদমাধ্যমেরও সমর্থনও।
থেরেসা মে এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, একমাত্র তিনিই ব্রিটেনকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারেন।
নির্বাচনী দৌড়ে থেরেসার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আরও রয়েছেন বিচারমন্ত্রী
মাইকেল গোভ, শ্রম ও অবসর ভাতা বিষয়ক মন্ত্রী স্টিফেন ক্র্যাব,
জ্বালানীমন্ত্রী অ্যান্দ্রিয়া লিডসম ও সাবেক কেবিনেট মন্ত্রী লিয়াম ফক্স।
তবে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় দলীয় এমপিদেরও বেশিরভাগই সমর্থন করছেন তাকে। কমপক্ষে তিনজন মন্ত্রীও রয়েছেন তার সমর্থনে।
থেরেসা বৃহস্পতিবার তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর দুই কেবিনেট মন্ত্রী মাইকেল ফ্যালন ও প্যাট্রিক ম্যাকলফলিন সমর্থন জানিয়েছেন তার প্রতি। তারা থেরেসার নির্বাচনী প্রচারণার পক্ষে কাজ করবেন।
নির্বাচনে থেরেসা মে’র প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে লন্ডনের সাবেক মেয়র ও ইইউ ত্যাগের পক্ষের প্রধান নেতা বরিস জনসনকেই সবাই ভেবে আসছিলেন। তবে নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেয়ার সময় বরিস নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন।