চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

মাতাল হয়ে অনুশীলনে এলেও কিছু বলতেন না ফার্গুসন!

মার্কিন সকার লিগের দল অরল্যান্ডো সিটির হয়ে খেলছেন পর্তুগিজ উইঙ্গার নানি। তার মন পড়ে আছে যেন ইংল্যান্ডে, বিশেষ করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। কারণ হিসেবে স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের সাবেক শিষ্য জানাচ্ছেন, ম্যানইউতে তিনি পেতেন অবাধ স্বাধীনতা। এমনকি মাতাল হয়ে অনুশীলন করতে নামলেও ক্ষেত্র বিশেষে কিছুই বলতেন না কড়া বস হিসেবে খ্যাত ফার্গুসনও!

অরল্যান্ডো সিটিতে নাম লেখানোর আগে সাত বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে অ্যালেক্স ফার্গুসনের অধীনে খেলেছেন নানি। ২০১৩ সালে ফার্গুসন অবসরে যাওয়ার বছরই ইংল্যান্ড ছাড়েন ৭ বছরে ২৫ গোল করা পর্তুগিজ উইঙ্গার।

ফিট থাকতে সবার আগে চিনি বাদ দিন, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ নিন।

ম্যানইউয়ের কোচ হিসেবে কঠোরতার জন্য বেশ খ্যাতি ছিল ফার্গুসনের। নানির অবশ্য দাবি, সবসময়ই শিষ্যদের সঙ্গে রাগী আচরণ করতেন না ৭৮ বছর বয়সী কিংবদন্তি কোচ। কোন সময় খেলোয়াড়দের ছাড় দিতে হবে সেটা যেন বেশ ভালোই জানা ছিল স্কটিশ ভদ্রলোকের।

‘আমি কখনই বিপদে পড়িনি। পরেরদিন ছুটি থাকলে হই-হুল্লোড় করতে বের হতাম। বড়দিন কিংবা নববর্ষের আগেও ব্যাপারটা এমন ছিল। ইংল্যান্ডে এ নিয়ে কেউ মাথা ঘামাত না।’ এক সাক্ষাৎকারে এমনই বলেছেন ৩৩ বছর বয়সী নানি।

‘এমনকি নতুন বছরের দিন মাতাল হয়েও আমরা অনুশীলন করতে যেতাম। কোচ এ নিয়ে খুব মাথা ঘামাতেন না। তিনি জানতেন খেলোয়াড়দের সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় এবং বলতেন, এটা বিশেষ দিন। আমি সবসময় ওদের কাছ থেকে ডিমান্ড করতে পারি না।’

‘আমরা সারাবছরই বিরতিহীনভাবে খেলতাম। একদিন যদি কোনো খেলোয়াড় মাতাল হয়ে মাঠে আসে তো কিইবা করা উচিত? ব্যাপারটা ছিল আনন্দের, খানিকটা অবসরের, একটু ভিন্ন আঙ্গিকে অনুশীলন- সবসময়ই দুষ্টুমি।’