ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমদের বিচার হলে তার শাস্তি হতে পারে তিন মাসের কারাদণ্ড অথবা জরিমানা অথবা দু’ শাস্তিই হতে পারে তার। ১৯৫০ সালের ভারতীয় পাসপোর্ট আইন অনুযায়ী ওই শাস্তি নির্ধারিত আছে।
তার পুশব্যাকের সম্ভাবনাও কম বলে আইন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ শ.ম রেজাউল করীম বলেছেন, পুশব্যাক ভারতের ব্যাপার। কিন্তু সালাহ উদ্দিনের ক্ষেত্রে পুশব্যাকের সম্ভাবনা কম।
তিনি বলেছেন, যেহেতু তাকে ভারতের অনেক ভেতরে ধরা হয়েছে তাই তাকে ভারতীয় আইনে বিচার করে তারপর ফেরত পাঠানো হতে পারে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে যে বিদ্যমান আইন আছে, ওই আইনের আওতায় সালাহ উদ্দিনের বিচার হবে।
তবে বন্দি বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী ভারত রাজি থাকলে তাকে বাংলাদেশ ফিরিয়ে আনতে পারে বলেও শ.ম রেজাউল করীম মনে করেন।
সেক্ষেত্রে অবশ্য ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশে কোনো বিচার হবে না। রেজাউল করীম বলেন, অবৈধ অনুপ্রবেশের বিচার বাংলাদেশ করতে পারবে না। কারন তিনি বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেন নাই।
তবে দেশে রাজনৈতিক সহিংসতার অনেক মামলায় অভিযুক্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ।