বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির অপচেষ্টা চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
তবে বিষয়টিকে মিথ্যা ও বানোয়াট দাবি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সাংবাদিকতা বিভাগের গ্যালারি কক্ষে প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন অভিযুক্ত ওই শিক্ষক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হেয়াত মামুদ ভবনে শিক্ষকদের আরেকপক্ষ নীলদল ভর্তি জালিয়াতির ঘটনা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
ভর্তি জালিয়াতির ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর ভর্তি কমিটি থেকে দুই শিক্ষক আসাদুজ্জামান মণ্ডল ও সামান্তা তামরিনকে অবৈধভাবে সরিয়ে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ এই শিক্ষকের।
জালিয়াতির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। দ্রুত জালিয়াতি চক্রকে সনাক্ত করে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে নিয়ে আসার দাবী জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
গত ১৭ ডিসেম্বর ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের প্রথম সাক্ষাতকার অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপাচার্য উপস্থিত ছিলেন না। সাক্ষাতকার গ্রহণের সময় কয়েকজন ভুয়া পরীক্ষার্থী ধরা পড়ে।
এর মধ্যে একজন হচ্ছেন- লালমনিরহাট জেলার সাপটানা স্টেডিয়াম পাড়ার শামস-বিন-শাহরিয়ার। তিনি বি ইউনিটের ৪র্থ শিফটের পরীক্ষার্থী ছিলেন। আর এ নিয়েই তোলপাড় চলছে বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: