বিশ্ব ওজোন দিবস আজ। এবারের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘শীতল থাকার পরিবেশবান্ধব কৌশল, মেনে চলি মন্ট্রিল প্রটোকল’।
এই প্রটোকল অনুযায়ী ফ্রিজ, এসিসহ বৈদ্যুতিক যন্ত্র এবং নানা রকম স্প্রে থেকে নিঃসরিত ক্লোরোফ্লোরো কার্বনের ব্যবহার কমাতে নানা উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার ওপরে বায়ুমণ্ডলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির রক্ষাবর্ম এ ওজোন স্তর। তবে সিএফসি বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন গ্যাসের বিক্রিয়ায় ওই স্তর ক্ষয় হয়।
১৯৮৭ সালের মন্ট্রিল প্রটোকল অনুযায়ী বাংলাদেশেও এসব গ্যাসের ব্যবহার কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেয়া হয়। ফ্রিজ, এসি, মশা তাড়ানোর স্প্রে ও ইনহেলারসহ বিভিন্ন যন্ত্রে সিএফসি’র বদলে এইচএফসি বা হাইড্রোফ্লোরো কার্বন ব্যবহার শুরু হয়।
তবে এই গ্যাস বিশ্ব উষ্ণায়ণ বাড়িয়ে দেয়ায় বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব গ্যাস আবিষ্কার হয়েছে। এরই মধ্যে ব্যবহারও শুরু হয়েছে।
অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মানুষের ত্বকে ক্যান্সার, চোখে ছানি পড়াসহ সকল উদ্ভিদ ও প্রাণিজগৎ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই, ফ্রিজ, এসি বা এ ধরনের যন্ত্রে আধুনিক পরিবেশবান্ধব গ্যাস ব্যবহার করা হয়েছে কি না, তা দেখে কেনার আহ্বান জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কাজী সারওয়ার ইমতিয়াজ হাশমী।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: