আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার প্রভাব এখনই দেশের স্থানীয় বাজারে পড়বে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন।
তারা বলছে, প্রায় ৬০ দিনের তেলের মজুদ থাকায় দাম বাড়ার কোনো আশঙ্কা নেই। তবে দামের অস্থিতিশীলতা দীর্ঘমেয়াদি হলে আমদানি মূল্য বেড়ে যাবে বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকরা।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক দেশ সৌদি আরব বিশ্ববাজারে প্রতিদিন ৭০ লাখের বেশি ব্যারেল তেল সরবরাহ করে। অ্যারামকোর তেলক্ষেত্রে হামলার পর দেশটির উৎপাদন ৫৭ লাখ ব্যারেল কমে গেছে।
এর প্রভাব পড়েছে বিশ্ববাজারে, বেড়ে গেছে জ্বালানী তেলের দাম। তেল আমদানিকারক দেশ হিসেবে দুশ্চিন্তা রয়েছে বাংলাদেশও।
বিপিসির চেয়ারম্যান জানান, দেশের সার্বিক চাহিদার মাত্র ৪ ভাগ আমদানি হয় অ্যারামকো থেকে যার যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। তাই বিশ্ববাজারে অস্থিতিশীলতার প্রভাব দেশের তেলের বাজারে পড়বে না।
তবে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারকে ঘিরে অনিশ্চয়তা রয়েছে। তাই সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিলে ভোক্তা পর্যায়ে চাপ পড়বে বলে আশঙ্কা বিশ্লেষকদের।
বিশ্ববাজারের সাথে মিল রেখে স্থানীয় দাম নিয়ন্ত্রণের নীতিমালা জরুরি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: