কক্সবাজারে বাড়ছে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কাঁকড়ার চাষ। বিশ্ববাজারের চাহিদা মেটাতে প্রায় ২০ দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে সামুদ্রিক কাঁকড়া। চাষের আধুনিকায়ন ও রপ্তানি বাড়াতে চলছে গবেষণা।
দীর্ঘদিন থেকে কক্সবাজারসহ দেশের উপকূলিয় এলাকায় প্রাকৃতিকভাবে কাঁকড়া চাষ চলছে। ইতোমধ্যে বিশ্বের নানা দেশে কাঁকড়ার চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে চাষের পরিধি।
কক্সবাজারে ২০১১ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে কাঁকড়া চাষ শুরু হয়। এর পর থেকে উৎপাদিত কাঁকড়া মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, হংকং, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. আসাদুজ্জামান জানান, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের নির্বাচিত এলাকায় কাঁকড়া চাষ ও গবেষণা প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্য বিজ্ঞান অনুষদ এর গবেষণা শুরু করে।
প্রকল্প পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান বলেছেন, নরম খোলসযুক্ত কাঁকড়া উৎপাদন বৃদ্ধি ও গবেষণার কারণে উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি লাভবান হচ্ছেন কাঁকড়া চাষীরা।
বাণিজ্যিকভাবে কাঁকড়া উৎপাদনে সরকারের সহায়তা চেয়েছেন উদ্যোক্তারা।
সরওয়ার আজম মানিকের ভিডিও প্রতিবেদনে দেখুন বিস্তারিত: