বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় অবৈধভাবে মাছ শিকার, দস্যুতা, চোরাচালান কিংবা মানবপাচার ঠেকানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে কোষ্টগার্ড। সমুদ্রে থাকা সম্পদের নিরাপত্তা দিতে বাড়ানো হচ্ছে সামর্থ্য। চারটি ফ্রিগেটের দুটি এরইমধ্যে এসে পৌঁছেছে, আরও দু’টি যোগ হবে মাস তিনেকের মধ্যে।
গানশিপ থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বের উড়োজাহাজ কিংবা অন্য কোন লক্ষবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম কোষ্টগার্ডের এই আগ্নেয়াস্ত্র। ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে দীর্ঘদিনের বিবাদ মিটিয়ে পাওয়া সমুদ্রসীমায় নিজেদের সম্পদ রক্ষায় কেনা হয়েছে দু’টি ফ্রিগেট। আসছে আরও দু’টি। চার জাতীয় নেতার নামে হচ্ছে ওগুলোর নাম।
টহলযান বাড়ানোর সঙ্গে প্রযুক্তি-সক্ষমও করে তোলা হচ্ছে বিশেষায়িত এই বাহিনীকে। এখন শুধু উপকূলই নয়, কোষ্টগার্ডের কার্যক্রম চলবে গভীর সমুদ্রেও। তাতেই বদলে যাচ্ছে এই বাহিনীর দৈনন্দিন কার্যক্রম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কূটনৈতিক সাংবাদিকদের সামনে সক্ষমতার প্রমাণও দিয়েছেন কোস্টগার্ডের সদস্যরা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: