বন অধিদপ্তরকে সাপের বিষ প্রতিরোধী ‘অ্যান্টিভেনোম ইনজেকশন’ দিয়েছে প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন এবং ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেড।
বন অধিদপ্তর বলছে, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও বনকর্মীদের নিরাপত্তায় ইনসেপ্টার অ্যান্টিভেনোম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
দেশের বন-বনজ সম্পদ ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় দুর্গম এবং প্রতিকূল পরিবেশে কাজ করেন বন অধিদপ্তরের কর্মীরা। দায়িত্ব পালনকালে সাপের কামড়ে বন কর্মীদের মৃত্যুও হয়েছে। এজন্য বন অধিদপ্তরকে অ্যান্টিভেনোম ইনজেকশন দিয়েছে প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন এবং ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেড।
প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এবং ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেডের পরিচালক মুকিত মজুমদার বাবু প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরীর হাতে ভ্যাকসিন তুলে দেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বন্যপ্রাণি ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষক মোল্লা রেজাউল করিম, ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিটের পরিচলক এ এস এম জহির উদ্দিন এবং প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের সদস্যরা।
দেশে প্রথম অ্যান্টিভেনোম ইনজেকশন উৎপাদন করছে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেড। ভবিষ্যতেও বন কর্মীদের অ্যান্টিভেনোম ইনজেকশন সহায়তা অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান।
সাপ নিয়ে প্রচলিত কুসংস্কার দূর করতে গণসচেতনতা বাড়াতে উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন পরিবেশবিদ মুকিত মজুমদার বাবু।