ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। মার্চের শেষে অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন।
এবার ৫ ধাপে সারাদেশের ইউপি নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা জানিয়েছে ইসি। প্রথম দফায় অনুষ্ঠিত হবে এক হাজার ইউনিয়নের নির্বাচন।
দলীয় প্রতীকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য নিজেদের প্রস্তুতি শেষ করছে নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে ইউপি নির্বাচনের বিধিমালার খসড়া পাঠানো হয়েছে আইন মন্ত্রণালয়ে।
পৌরসভা নির্বাচনে আইন প্রণেতা এমপিদের প্রচারণায় না যাবার কোন সুযোগ নেই। তবে নির্বাচনী আইনানুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি হিসেবে উপজেলা চেয়ারম্যান আর পৌর মেয়রদের বিষয়টি অন্তভুক্ত না থাকায় ইউপি নির্বাচনী প্রচারণায় যেতে তাদের কোন বাধা নেই ।
পৌরসভা নির্বাচনে আইন-শৃংখলা বাহিনীর কারণে যেন ইসিকে বির্তকিত না হতে হয় সেদিকেও নজরদারী বাড়িয়ে প্রয়োজনে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অবঃ) জেনারেল জাবেদ আলী।
তবে তৃণমুলের বিশাল এই নির্বাচনে যে কোন ধরণের কারচুপি ঠেকাতে ভোটারদের সহযোগিতা চেয়েছে ইসি।
আইন মন্ত্রণালয় বিধিমালা চূড়ান্ত করতে সময় নিলে মার্চের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলেও জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
সারাদেশের প্রায় সাড়ে ৪ হাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের মহাযজ্ঞ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় এখন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সফল করা ইসির আরও একটি চ্যালেঞ্জ।