অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য প্রথমবারের মতো ফুটসাল খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। কিন্তু এই অর্জনটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলেই যেতে চাইবেন সাবিনা-মারিয়া মান্ডারা। এএফসি ওমেন্স ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচে চাইনিজ তাইপের কাছে ৬-১ গোলে হেরে গেছেন গোলাম রব্বানি ছোটনের দল।
তিন ম্যাচে মোট ২০ গোল হজম করেছে বাংলাদেশ। জবাবে প্রতিপক্ষের জালে বল জড়াতে পেরেছে মাত্র দুবার।
ব্যাংকক অ্যারেনায় ‘বি’ গ্রুপে রোববার বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র গোলটি করেছেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। দলে ফুটসাল খেলার অভিজ্ঞতা ছিল শুধু তারই।
ফুটসাল ফুটবলের একটা ঘরোয়া মাধ্যম। প্রতি দলে পাঁচজন করে খেলোয়াড় থাকে। সর্বোচ্চ ১২জন পর্যন্ত খেলোয়াড় ব্যবহার করা যায় এই খেলায়। যত খুশি তত বদলি করা যায় খেলোয়াড়।
ফুটসালের সাথে ফুটবলের আরেকটা বড় পার্থক্য হচ্ছে মাঠের আকার। ফুটবল মাঠের চেয়ে দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে অনেক ছোট হয় ফুটসালের মাঠ।