প্রকৃতির ঝাড়ুদার হিসেবে পরিচিত শকুন সংরক্ষণে বাংলাদেশে নতুন উদ্যোগ শুরু হয়েছে। মৃত গবাদিপশু এবং শকুনের কলিজা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে বিশেষজ্ঞরা দেখছেন, ক্ষতিকর ওষুধের প্রভাব আছে কি না। এজন্য হবিগঞ্জের রেমা কালেঙ্গায় শকুন গবেষণা কেন্দ্রে বাংলাদেশের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন স্কটল্যান্ড থেকে আসা বিশেষজ্ঞ।
শকুন, প্রাণির মৃতদেহ খেয়ে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখে। কিন্তু চিকিৎসায় জন্য ডাইক্লোফেনাক এবং কিটোপ্রফেন ব্যবহার করা গবাদিপশু মৃতদেহ খেয়েই বিষক্রিয়ায় মারা গেছে অসংখ্য শকুন।
প্রকৃতির পরম বন্ধু এ শকুন সংরক্ষণে কাজ করছে বন অধিদপ্তর, আইইউসিএন এবং প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন। এবার যুক্ত হলো নতুন উদ্যোগ। মৃত গবাদিপশু এবং শকুনের দেহে ক্ষতিকর ওষুধের প্রভাব পরীক্ষা।
স্কটল্যান্ড থেকে আসা বিশেষজ্ঞ হাতে কলমে দেখিয়ে দেন কীভাবে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে।
শকুন সংরক্ষণের বিভিন্ন দিক নিয়ে বিদেশি এই বিশেষজ্ঞ আলোচনা করেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের সঙ্গেও।
এসব উদ্যোগ বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করে শকুনের টিকে থাকা নিশ্চিত করবে বলে আশা করেন সংশ্লিষ্টরা।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: