জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি কমানো আর একসঙ্গে বেশি উৎপাদন করতে পারায় পারমানবিক বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমাতে সৌর বা বায়ু বিদ্যুতের চেয়েও বেশী কার্যকর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
বিশ্বের ৩১ টি দেশে পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে ৪৪০ টি রিএ্যাকটর । সবচেয়ে বেশী পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যুক্তরাষ্ট্রে। এরপর ফ্রান্স, জাপান, রাশিয়াসহ অন্য দেশ। পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য তেল-গ্যাস-কয়লা বা কোনো ফসিল ফুয়েলের দরকার হয় না।
এ বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি-ইউরেনিয়াম। ইউরেনিয়াম দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কালো ধোয়া নির্গত হওয়ার সুযোগ নেই। ব্যবহার হওয়া ইউরেনিয়াম প্রক্রিয়াজাত হয়-বিশাল আকৃতির কুলিং টাওয়ারে।
পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন করে বেশী গুরত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ, চীন, ভারত, তুরস্কসহ কয়েকটি দেশ। পারমানবিক বিদ্যুতের ব্যবহারের ফলে ফ্রান্স জার্মানীর চেয়ে কম কার্বন নিঃসরণ করছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সৌর বা বায়ু বিদুৎ কম কার্বন নিঃসরণ করলেও উৎপাদন সক্ষমতাও কম । বেশী বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতেও দেশে দেশে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে পারমানবিক বিদ্যুৎ।
বাংলাদেশসহ ১৫ টি দেশে আরো যে ৬০ টি নতুন পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন আছে তাতেও উৎপাদনের সঙ্গে গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ ।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: