নির্ধারিত সময়ের আগেই ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে (এফএসআরইউ) ‘সামিট এলএনজি’ বঙ্গোপসাগরের অনুমোদিত স্থানাঙ্কে পৌঁছেছে। এফএসআরইউটি এখন কক্সবাজারের মহেশখালি উপকূল থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে নোঙর করা আছে।
সামিট যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিলারেট এনার্জি থেকে এফএসআরইউ’টি ১৫ বছরের জন্য টাইম চার্টারড চুক্তি করেছে এবং এটি এখন কাতার থেকে এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) বহন করে আনলো।
এফএসআরইউটি পুনরায় তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসে রূপান্তরিত (আরএলএনজি) করবার মাধ্যমে সমুদ্রের তলদেশের পাইপলাইনের দ্বারা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করবে।
সামিট এলএনজি দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি পুনরায় তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসে রূপান্তরিত করতে সক্ষম।
সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, সামিট বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির যথাযথ সক্ষমতা অর্জনে সরকারের সাহসী নেতৃত্বের অধীনে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা উন্নত দেশে উত্তরণের জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সবচেয়ে সাশ্রয়ী, কার্যকরী এবং টেকসই জ্বালানি সুবিধা নিশ্চিত করতে কাজ করছি। সামিট এক্ষেত্রে সাশ্রয়ী পরিবেশবান্ধব সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।