লিডটা তৃতীয়দিন শেষে ২৩১ রানে টেনে নিয়ে রেখেছিল ইংল্যান্ড, হাতে ছিল ৭ উইকেট। চতুর্থদিনে সেটা পাহাড় সমান উচ্চতায় নিয়ে থেমেছে সফরকারীরা। দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে তাই টপকাতে হবে ৩৮২ রানের বোঝা।
ক্রাইস্টচার্চে প্রথম ইনিংসে ৩০৭ করেছিল ইংল্যান্ড। জবাবে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ২৭৮ পর্যন্ত যেয়ে থামে নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় ইনিংসে ৯ উইকেটে ৩৫২ তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছে ইংলিশরা। আর চতুর্থদিনের চা বিরতি পর্যন্ত কোন উইকেট না হারিয়ে ৩৮ পর্যন্ত যায় কিউইরা।
চা বিরতির পর ফিরেই দুঃসংবাদ শোনে কিউইরা। আর মাত্র ৪ রান যোগ করার পর যে খেলার অনুপযোগী আলোর কারণে দিনের ইতি টেনেছেন আম্পায়াররা।
শুরুতে ঘরের মাঠে বড় রান তাড়া করার জন্য প্রায় পাঁচ সেশন পেয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ল্যাথাম ও রাভাল শুরুটাও ভালই করেন। তারপর প্রায় একটা সেশন নষ্ট হয়ে গেল। শেষদিনে খেলা হবে ৯৮ ওভার। এখন আর সময় নয়, রানের উচ্চতাই স্বাগতিকদের সামনে মূল চ্যালেঞ্জ। সুযোগ থাকছে ম্যাচের তিন রকম সম্ভাব্য ফলেরই।
সোমবার সকালে ৩ উইকেটে ২০২ রানে চতুর্থদিন শুরু করে ইংল্যান্ড। রুট ৩০ এবং মালান ১৯ রানে ক্রিজে আসেন। ৫৪ করে থামেন রুট, মালান ৫৩ রানে।
পরে স্টোকস ১২, বেয়ারস্টো ৩৬, ব্রড ১২ রানে লিড বাড়িয়ে নেন। স্টোনম্যান ৬০ ও ভিন্স ৭৬ রানে বড় লিডের ভিত্তি গড়ে দিয়েছিলেন আগেরদিনই। গ্র্যান্ডহোম নেন ৪ উইকেট।