কুমিল্লার হোমনা উপজেলার ছোট গ্রাম শ্রীমুদ্দি এখন বাঁশির গ্রাম নামে পরিচিত। বংশ পরম্পরা ধরে রেখে পূর্বপুরুষদের সৃষ্টিশীল কাজটি এখনো চালিয়ে যাচ্ছে ৫০টিরও বেশি পরিবার। তাদের তৈরি বাঁশি যাচ্ছে দেশের বাইরেও।
গ্রামের বয়স্ক থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, সবারই অবসর কাটে বাঁশি তৈরি করে। কেউ ছোট ছোট করে মুলি বাঁশ কাটছেন, কেউ তা সিক দিয়ে ছিদ্র করছেন কেউ আবার আগুনের ছেঁকা দিয়ে বাঁশির গায়ে নকশা করছেন।
তারা যে শুধু জীবিকার জন্যই এ কাজ করেন – তা নয়; মনের টানেও এই কাজ করছেন বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ।
ব্রিটিশ আমলে প্রতি হাজার বাঁশি ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হতো। খুচরা এক আনায় বিক্রি করতেন পাইকাররা। পাইকারি মূল্যবৃদ্ধি হয়ে এখন সাড়ে তিন টাকা থেকে পঞ্চাশ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। প্রতিটি বাঁশি খুচরা ১০ থেকে দেড়’শ টাকা পর্যন্ত।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ক্রেতারা বাঁশি কিনতে ভিড় জমান শ্রীমদ্দীতে।
বাঁশির গুণগত মান বাড়িয়ে বাঁশি বিদেশে পাঠাতে, ঋণ সুবিধাসহ সরকারি সহযোগিতা চান কারিগররা।
আরও বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে-