১১ সেঞ্চুরির মধ্যে রোববার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে যেটি করলেন, সেটি নিজের ক্যারিয়ারে দ্রুততম। সেই শতকে ৯ উইকেটে ভারতের কাছে হারতে হয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। ধাওয়ান এদিন ১৩২ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৮২ রানে অপরাজিত থেকে তাকে সঙ্গে দেন কোহলি।
ধাওয়ান এদিন ৭১ বলে শতকে পৌঁছান। এর আগে তার দ্রুততম শতক ছিল ৭৩ বলে।
ডাম্বুলায় শ্রীলঙ্কার ২১৭ রানের লক্ষ্য রোহিত শর্মাকে হারিয়েই পেরিয়ে যায় অতিথিরা। তখনও বাকি ছিল ২১.১ ওভার।
প্রথম ওয়ানডের এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে গেছে ভারত। সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার পথ আরেকটু কঠিন হয়েছে শ্রীলঙ্কার। ২০১৯ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করতে শেষ চার ম্যাচে অন্তত দুটি জয় চাই তাদের।
অবিচ্ছিন্ন দ্বিতীয় উইকেটে ধাওয়ানের সঙ্গে ১৯৭ রানের জুটি উপহার দেন কোহলি।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে গুনাথিলকার সঙ্গে নিরোশান ডিকেভেল্লার ৭৪ রানের উদ্বোধনী জুটিতে ভালো শুরু পেয়েছিল শ্রীলঙ্কা।
লঙ্কানদের ছন্দপতন এর পরেই। মাত্র ৭৭ রানের মধ্যে ৯ উইকেট হারিয়ে লড়াই করার মতো পুঁজি পায়নি দলটি।
অর্ধশতক মাত্র একটি- ডিকেভেল্লার ৬৪। ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভারতের সেরা বোলার অক্ষর প্যাটেল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
শ্রীলঙ্কা: ৪৩.২ ওভারে ২১৬ (ডিকেভেল্লা ৬৪, গুনাথিলকা ৩৫, মেন্ডিস ৩৬, থারাঙ্গা ১৩, ম্যাথিউস ৩৬*, কাপুগেদারা ১, হাসারাঙ্গা ২, থিসারা ০, সান্দাকান ৫, মালিঙ্গা ৮, ফার্নান্দো ০; ভুবনেশ্বর ০/৩৩, পান্ডিয়া ০/৩৫, বুমরাহ ২/২২, চাহাল ২/৬০, যাদব ২/২৬, প্যাটেল ৩/৩৪)
ভারত: ২৮.৫ ওভারে ২২০/১ (রোহিত ৪, ধাওয়ান ১৩২*, কোহলি ৮২*; মালিঙ্গা ০/৫২, ফার্নান্দো ০/৪৩, ম্যাথিউস ০/৯, থিসারা ০/১৮, সান্দাকান ০/৬৩, হাসারাঙ্গা ০/৩৫)।