সাভারের আশুলিয়ায় বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা না নিয়ে বিবাদীকে ডেকে টাকার বিনিময়ে মীমাংসা করার অভিযোগে আশুলিয়া থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফরিদুল আলমকে আশুলিয়া থানা থেকে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এর আগে আশুলিয়ার ঘোষবাগ এলাকায় স্থানীয় সাকিব ভূঁইয়ার (২৮) বিরুদ্ধে এক পোশাককর্মীকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে।
ভুক্তভোগী নারীর এজাহার থেকে জানা যায়, সাকিব ভুঁইয়া বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার র্ধষণ করার পর এবং বিয়ের কথা বললে টালবাহানা করতে থাকে।থানায় অভিযোগ করলে আশুলিয়া থানার এসআই মো.ফরিদুল আলম অভিযুক্তের সঙ্গে আঁতাত করে ঘটনাটি মীমাংসা করেন।
গত ২১ মার্চ থানায় প্রথমবার অভিযোগ জানান ভুক্তভোগী নারী। পরে তাকে থানায় ডেকে টাকার বিনিময়ে মীমাংসা করা হয়। কিন্তু মঙ্গলবার আবার তাকে ডেকে থানায় মামলা গ্রহণ করে আশুলিয়া থানা-পুলিশ (মামলা নম্বার-২৮)। এমনকি অভিযান চালিয়ে এদিন অভিযুক্ত সাকিব ভূঁইয়াকে আশুলিয়া থেকে গ্রেপ্তারও করা হয়।
এসআই ফরিদুল আলম বলেন, ‘আজ থেকে আমি পুলিশ লাইনে সংযুক্ত আছি। ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমি, টাকা-পয়সা নিয়ে কোনো মীমাংসা করা হয়নি। আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।