বন্যা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতি সামাল দিতে ২১ জেলায় মুজিব কেল্লা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ঝড়, বন্যা ও জলচ্ছাসের সময় মানুষ ও গবাদিপশুর নিরাপদ আশ্রয় হিসাবে কাজে লাগবে এসব কেল্লা।
১৯৭০ সালে উপকুলীয় জেলাগুলোতে প্রলয়ংকারি ঘূর্ণিঝড়ের পর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জনগনের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মাটির উঁচু ঢিবি করে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষকে রক্ষার যে উদ্যোগ শুরু হয়েছিল তা পরিচিতি পায় মুজিব কেল্লা নামে । সেরকম ১০৯টি কেল্লা সংস্কারের পাশাপাশি নতুন করে ২২৬টি মুজিব কেল্লা স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়।
তিন ধরণের মুজিব কেল্লার পরিকল্পনা হয়েছে। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার জন্য দু’পাশে দুটি প্রাণিসম্পদ রাখার সেড এবং মাঝে চারতলা মানুষের থাকার জায়গা।
কম জনবহুল এলাকার জন্য দুু’পাশে দুটি প্রাণিসম্পদ রাখার সেডসহ মাঝে অপেক্ষাকৃত ছোট ভবন। আরো কম বসতি এলকায় ১ টি প্রাণিসম্পদ রাখার সেডসহ মালিকদের থাকার জায়গা।
নীচতলায় মেডিকেল কক্ষ, স্টোর রুম, কমিউনিটি সার্ভিস রুম এবং নারী- পুরষের থাকার পৃথক ব্যবস্থা থাকবে।
আর সারা বছর গ্রামীণ জনপদে কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হবে মুজিব কেল্লাগুলো।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: