এক বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়াদিল্লি থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দিনাজপুরের বিরল স্থলবন্দরের রেলওয়ে যোগাযোগ চালু করলেও কার্যত এখনও অচলাবস্থা কাটেনি। অবকাঠামো সংকটের কারণে দুর্ভোগ যেমন আছে, আছে অনিয়ম ও হতাশাও।
ভারত, নেপাল, ভুটান এবং মিয়ানমারে রেলপথে বাণিজ্যিক পণ্য পরিবহনের চুক্তি অনুযায়ী দিনাজপুরের বিরল সীমান্ত দিয়ে ডুয়েল গেজ রেলপথে আনুষ্ঠানিকভাবে পণ্য পরিবহন শুরু হয়েছে। কিন্তু বন্দরের কাঙ্খিত অবকাঠামোর সুবিধার কিছুই নেই এখানে।
এখনো নির্মিত হয়নি বন্দরের অভ্যন্তরে রেল লাইন ও রাস্তা। বন্দরের যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল করতে মূল সড়কের মেরামতের কাজ এগিয়ে চললেও সেখানে রয়েছে নানা অনিয়মের অভিযোগ।
এই স্থলবন্দরটি চালু হলে যেমন বাংলাদেশ- ভারত-নেপাল ও ভুটানের সাথে বাণিজ্য দ্বার উম্মোচিত হবে, তেমনি কর্ম সংস্থানের সুযোগ পাবে হাজার হাজার মানুষ।
আরও দেখুন শাহ্ আলম শাহী’র ভিডিও রিপোর্টে: