দিনের পর রাতটা আরো অসহনীয় ছিলো কিয়েভের বাসিন্দাদের। রাতে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের চারপাশে ব্যাপক সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।
রুশ বাহিনীর তুলনায় ইউক্রেনের সামরিক শক্তি এতোটাই কম যে ইউক্রেন সরকার তার নাগরিকদের বোতলে জ্বালানি তেল ভরে মোলটোভ ককটেল বানাতে বলেছে। আত্মরক্ষায় ১৮ হাজার স্বেচ্ছাসেবী হতে তুলে নিয়েছেন বন্দুক।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ আলোচনাজুড়ে থাকলেও, আশপাশের বেশিরভাগ অঞ্চলেও যুদ্ধ চলছে। ভারি গোলাবর্ষণ হয়েছে খারকিভ শহরে। চেরনিহিভ ও মেলিটোপোল শহরে ইউক্রেন ও রুশ বাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে। দক্ষিণের প্রধান শহর খেরসনের প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে রাশিয়া।
গত বৃহস্পতিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন। পরে বিভিন্ন শহরে হামলার খবর পাওয়া যায়। রাশিয়া হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে ইউক্রেনের সামরিক অবকাঠামো, বিমান প্রতিরক্ষা ও বিমান বাহিনীর উন্নত অস্ত্রকে টার্গেট করা হচ্ছে বলে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থাকে আরআইএকে জানায়।
আজ রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের তৃতীয় দিন চলছে।