বিবিসি জানিয়েছে, তুরস্কের পরিবার ও সামাজিক নীতি বিষয়ক মন্ত্রী ফাতমা বেতুল সাইয়ান কায়াকে রোটারড্যামে তুর্কি কনস্যুলেটে ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এছাড়া তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বহনকারী একটি বিমান নেদারল্যান্ডসে নামতে দেয়নি ডাচ কর্তৃপক্ষ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা আরও বাড়াতে সামনের মাসে সংবিধান সংশোধনের ওপর ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। ওই প্রস্তাবের পক্ষে ইউরোপে প্রচার চালাচ্ছেন তুর্কি মন্ত্রীরা।
তুরস্কের সাংবিধানিক গণভোটের সমর্থনে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে র্যালি ও গণমিছিল নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয় শনিবার।
গণভোটের পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য উচ্চপদস্থ তুর্কি কর্মকর্তারা এই র্যালিগুলো করছেন।