তিস্তা চুক্তি ইস্যুতে ভারতের কাছে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা চাইবে বাংলাদেশ। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিল্লি সফরে তিস্তা চুক্তি নিয়ে চমকও থাকতে পারে। ভারতের সাথে বাংলাদেশের কোনো সামরিক চুক্তি হচ্ছে না, হবে সমঝোতা স্মারক।
দু’বার পেছালেও এবার রাষ্ট্রীয় সফরেই দিল্লী আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রস্তুত ঢাকা, প্রস্তুত দিল্লী। দিল্লীর পথে-ঘাটে হাসিনা-মোদির ছবিই প্রমাণ করছে শেখ হাসিনার এই সফরকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে মোদির সরকার।
দুই দেশের বহুল প্রত্যাশিত তিস্তা চুক্তি এবার না হলেও কবে নাগাদ এই চুক্তি হবে তার দিক নির্দেশনা পাওয়া যেতে পারে এই সফরে।
বর্ডার হাট, তথ্য ও সম্প্রচার, পারমানবিক সহযোগিতা, স্যাটেলাইট ও মহাকাশ গবেষণা, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বিদ্যুত ও জ্বালানী ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে চুক্তি হবে। বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে ভারত।
তবে দ্বিপাক্ষিক বিষদ আলোচনা না হওয়ায় এখনই হচ্ছে না সামরিক চুক্তি, হবে সমঝোতা স্মারক। মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের আত্মত্যাগের স্বীকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্মাননা তুলে দেবেন, যাকে নজিব বিহীন বলছে দু’দেশ।
গত সাত বছরে বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক দিনকে দিন এগিয়েছে। দু’দেশেই আশাবাদী বড় সমস্যা সমাধানের পর তিস্তার মতো অমিমাংসিত ইস্যুগুলোও সমাধানে আসবে শিগগিরই।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টটে: