উদ্ভিদের উৎপাদন ও বন্যপ্রাণীর প্রজনন বাড়াতে সুন্দরবনে অাগামী বছরের জুন থেকে আগস্ট এই তিন মাস পর্যটন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন বিভাগ।
বিরক্তমুক্ত থাকলে বনের বাস্তুতন্ত্র এবং খাদ্য শৃঙ্খলের সুষম উন্নয়ন হবে- বলছেন বন কর্মকর্তারা।
তবে এ সিদ্ধান্তে পযর্টনখাত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা ট্যুর অপারেটরদের।
সুন্দরবনের ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা দেশের উদ্ভিদ এবং বন্যপ্রাণীর বৃহত্তম অভয়ারণ্য। তবে, জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে এসব উদ্ভিদ এবং প্রাণীকূল সঙ্কটের মধ্যে রয়েছে।
![](https://i0.wp.com/www.channelionline.com/wp-content/uploads/2024/02/Channeliadds-Reneta-16-04-2024.gif?fit=300%2C250&ssl=1)
এছাড়াও পর্যটকদের আনাগোনার কারণে এদের উৎপাদন এবং নিরাপদ প্রজনন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আর পর্যটকরা রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও হরিণসহ বন্যপ্রাণী আধিক্য এলাকাগুলোতে ঘুরতেই বেশি পছন্দ করে।
তাই বন্যপ্রাণীর প্রজনন মৌসুম জুন থেকে আগস্ট সুন্দরবনের ৫২শতাংশ এলাকায় পর্যটক নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
এ সিদ্ধান্তে দেশের পযর্টনখাত চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করছেন ট্যুর অপারেটররা।
বন ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ এবং ট্যুর অপারেটরসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত নিয়েই আগামী বছর থেকে পর্যটন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা বলছে বন বিভাগ।
আরও দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: