দুবাইতে একটি ড্রাইভিং স্কুলের উদ্বোধন করতে গিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন সালমান খান। টুইটারে এ বিষয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। আর তার কারণ হলো ২০০২ সালে মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর কারণে একজনের মৃত্যু হয়েছিল এবং আরও চারজন আহত হয়েছিলেন। আর এই ঘটনায় সালমান অভিযুক্ত ছিলেন।
আবুধাবিতে ‘টাইগার জিন্দা হ্যায়’ ছবির শুটিং নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিলেন সালমান। আর এর মধ্যেই দুবাইয়ের সোশ্যাল মিডিয়া সেলিব্রেটি রাশেদ বেলহাসার কাছ থেকে আমন্ত্রণ পান সালমান। বেলহাসা ড্রাইভিং সেন্টারের নতুন শাখা উদ্বোধন করার জন্য এই আমন্ত্রণ পেয়েছেন সালমান। রাশেদ এবং সালমান দুজনেরই লাক্সারি গাড়ি খুব পছন্দ এবং তারা গাড়ি সংগ্রহ করতেও ভালবাসেন। এছাড়াও বেলহাসা পরিবারের সঙ্গে সালমানের সম্পর্ক আগে থেকেই ভাল। তাই এই আমন্ত্রণ সালমান ফেরাতে পারেননি। তাই শুটিং থেকে কয়েকদিনের ছুটি নিয়ে সোজা চলে গিয়েছেন দুবাইতে এবং সেখানে ড্রাইভিং সেন্টারের উদ্বোধন করেছেন।
এরপর থেকেই টুইটারে একের পর এক সমালোচনার টুইটের ঝড়ে বিপাকে পরেন সালমান। ভক্তরা অনেকেই মজা করে নানা টুইট করেন।
সালমানের সেই দুর্ঘটনার জন্য তাকে প্রথমে ৫ বছরের জেল ঘোষণা করা হলেও মুম্বাই উচ্চ আদালত পরে সেই শাস্তি মওকুফ করে দেয়। দুর্ঘটনার সময় গাড়ি সালমান নিজেই চালাচ্ছিলেন কি না তার প্রমাণ না পাওয়ায় তার জেল মওকুফ করা হয়। হিন্দুস্তান টাইমস।