চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

ডিয়েগো চিরস্থায়ী: মেসি

সাবেক গুরু ও স্বদেশি কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনার মৃত্যুশোক ছুঁয়ে যাচ্ছে লিওনেল মেসিকে। আর্জেন্টিনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের কোচিংয়ে ২০১০ বিশ্ব আসরে খেলেছিলেন আলবিসেলেস্তেদের বর্তমান অধিনায়ক।

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার ৬০ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ম্যারাডোনা। তার মৃত্যুর পর মেসির অফিসিয়াল ফেসবুক পাতায় করা এক পোস্টে ফুটে উঠেছে কিংবদন্তিকে হারানোর শোক।

ফিট থাকতে সবার আগে চিনি বাদ দিন, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ নিন।

ম্যারাডোনার সাথে নিজের দুটি ছবি জুড়ে দিয়ে মেসি পোস্টে লিখেছেন, ‘সকল আর্জেন্টাইন এবং ফুটবলের জন্য একটি অত্যন্ত বেদনার দিন। তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন, কিন্তু হারিয়ে যাননি। কারণ ডিয়েগো চিরস্থায়ী।’

‘তার সাথে উপভোগ করা সমস্ত সুন্দর মুহূর্তগুলো আমি স্মৃতিতে রাখব এবং তার পরিবার ও বন্ধুদের আমার মনের গভীর থেকে সমবেদনা জানাতে চাই। চিরশান্তিতে থাকুন।’

জাতীয় দল জার্সিতে ৯১ ম্যাচে ৩৪ গোল করেছেন ম্যারাডোনা। খেলেছেন চারটি বিশ্বকাপে। ৩৭ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার জার্সি তুলে রাখেন ১৯৯৭ সালে।

১৯৮৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে প্রায় একক নৈপুণ্যে শিরোপা জেতান ম্যারাডোনা। ফাইনালে ওয়েস্ট জার্মানিকে হারিয়ে ট্রফি উঁচিয়ে ধরে আলবিসেলেস্তেরা। আর্জেন্টিনার জেতা দুই বিশ্বকাপের দ্বিতীয়টি ছিল সেটি। নাম্বার-১০ ম্যারাডোনা ওই আসরে করেছিলেন ৫ গোল।

পরের বিশ্বকাপেও আলবিসেলেস্তেদের ফাইনালে তুলেছিলেন ম্যারাডোনা। ট্রফি হাতছাড়া হয়ে যায় সেবার। তারপরের আসর যুক্তরাষ্ট্রে, তিনিই ছিলেন দলনেতা। কিন্তু টুর্নামেন্টের মাঝপথে ফিরে আসতে হয় ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হয়ে। গ্রুপপর্বে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে জিতে বাড়ির পথ ধরেন। পরে মেসিদের নিয়ে ২০১০ বিশ্বকাপে বেশিদূর যেতে পারেননি কোচ ম্যারাডোনা।