কোনো রকম ডাক্তারি পরীক্ষা ছাড়াই দেশে আসছে ভারতীয় গরু। এসব গরু কতটা সুস্থ তা নিয়ে সন্দিহান প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। দেশী খামারের গরু সারা বছর ডাক্তারি পর্যবেক্ষণে থাকে বলে ভারতীয় গরুর পরিবর্তে দেশী গরু কেনার পরামর্শ দিয়েছেন প্রাণিসম্পদ বিশেষজ্ঞরা।
কয়েক বছর আগেও গরু মোটাতাজা করতে ইনজেকশন এবং ট্যাবলেট ব্যবহার করতেন কৃষক ও খামারিরা। পরিস্থিতি বদলেছে। এখন দেশীয় পদ্ধতিতেই গরু মোটাতাজা করছেন তারা। পরিস্থিতি বদলে যাওয়ার সাক্ষ্য দিচ্ছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরাও।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মুখপাত্র ড. একেএম শহীদুল্লাহ জানান, দেশীয় ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করতে দেশের ৬ লাখ খামারীকে সরকারি উদ্যোগে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
কৃত্রিম পদ্ধতিতে মোটাতাজা করা গরু হাটে আসছে কি না, তা পরীক্ষার জন্য কোরবানির হাটগুলোতে একটি করে মেডিকেল টিম থাকবে।