১৯৯১ সাল থেকে টাঙ্গাইলের ৮টি আসনের বেশিরভাগই আওয়ামী লীগ আর বিএনপির দখলে। তবে ২০১৪ সালে এসে ৮টি আসনই চলে যায় আওয়ামী লীগের মুঠোয়। আগামী জাতীয় নির্বাচনে আসনগুলো দখলে মরিয়া জাতীয় পার্টি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ।
আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক শামছুল হকের জেলা টাঙ্গাইলের ১২টি উপজেলায় সংসদীয় আসন ৮টি। মোট ভোটার ২৭ লাখ ৮২ হাজার ৩০৬ জন। জেলায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি হয়েছেন অসংখ্য নেতাকর্মী। তবে এখন আর সেই অবস্থা নেই। প্রভাব নেই টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী সিদ্দিকী ও খান পরিবারের। সাধারণ মানুষও চায় সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিরাই নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আসুক। জেলা আওয়ামীলীগ চাইছে ৮টি আসনই ধরে রাখতে।
বিএনপির দাবি, দলের নেতাকর্মীদের উপর অত্যাচার নির্যাতন ও বিএনপি সরকারের আমলে উন্নয়নের কারণে আগামীতে জনগণ তাদের ভোট দেবে। তবে আগের চেয়ে দলকে অনেক শক্তিশালী মনে করছে জাতীয় পার্টি।
পিছিয়ে নেই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের হাতে গড়া কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রচারণা। কোন জোটে শরিক না হলে এককভাবেই ৮টি আসনে প্রার্থী দেবে তারা।
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজিমুক্ত পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চান সাধারণ ভোটাররা। যারা মানুষের কথা বলবে, ভাববে এলাকার উন্নয়ন নিয়ে।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: