চলতি মৌসুমে টাঙ্গাইলে সরিষার আবাদ হয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার হেক্টর জমিতে। কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় সরিষা ক্ষেতের পাশে সাড়ে চার হাজার মৌ বাক্স স্থাপন করেছেন চাষী। দু’মাসে মধু আহরণ করা যাবে প্রায় ১০৮ মেট্রিক টন।
আহরিত মধু এলাকার চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হচ্ছে অনত্র।
তবে মৌ চাষীরা বলছে ভিন্ন কথা। তাদের দাবি, তারা বাজারজাতকরণের জন্য মধুর ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না। তবে তারা আশা প্রকাশ করেছেন বাজারজাত সঠিকভাবে করতে পারলে মধু চাষ অনেকদূর নিয়ে যেতে পারবে।
টাঙ্গাইলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবুল হাশিম বলেন, মৌ চাষ করলে সরিষার ফলন বিশ ভাগ বেড়ে যায়। আমাদের মধু বিদেশে রপ্তানী হচ্ছে। এই মধুচাষকে আরো এগিয়ে নিতে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।এছাড়ার আমরা বিভিন্ন ব্যাংকিং সেক্টরে যোগাযোগ করছি যেন তারা চাষীদের ঋণ দেয়।
মৌ চাষ বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় নিয়েছে নানা উদ্যোগ। এর মধ্যে রয়েছে মধু বাজারজাতকরণ ও সহজ শর্তে ঋণের সুবিধা।