চলতি অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রাকে যৌক্তিক বললেও নতুন ৯ টি পণ্যের নগদ অর্থ-সহায়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, নগদ অর্থ সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে বাণিজ্য বিশ্লেষণ ঘাটতি রয়েছে। সম্ভাবনাময় খাতগুলো বাদ পড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
পণ্য ও সেবা খাতকে একত্রিত করে চলতি অর্থবছরে ৪৪ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ ঘোষণায় ৯টি নতুন পণ্যকে ১০ শতাংশ নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এই ৯টির মধ্যে হিমায়িত চিংড়ি, ওষুধ শিল্প ও কাঁচামাল এবং সিরামিক পণ্য ছাড়া অন্য পণ্যগুলোর ক্ষেত্রে রপ্তানিকারক এবং বিশ্লেষকদের আপত্তি রয়েছে।
উদীয়মান খাত হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের তৈরি পোশাকের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানিও করছে এখাতের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ হিসেবে পরিচিত এক্সেসরিজ খাত। নগদ অর্থ সহায়তা বা প্রণোদনা থেকে এবারও বাদ পড়েছে খাতটি।
ব্যবসায়িক এসোসিয়েশন ভিত্তিক ও তদবির নির্ভর প্রণোদনা কাঠামো থেকে বেরিয়ে বিশ্লেষণনির্ভর প্রণোদনা বরাদ্দের আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ীরা।
বিস্তারিত দেখুন মাশরুর শাকিলের ভিডিও রিপোর্টে