ভোলার সমুদ্রঘেঁষা চরকুকরিমুকরি জীববৈচিত্র্যের এক অভয়ারণ্য। ম্যানগ্রোভসহ বিভিন্ন বৃক্ষরাজি, বিলুপ্তপ্রায় নানা জীবজন্তু আর হরেক রকমের পাখি রয়েছে এ চরে। শীতে পরিযায়ী পাখির ঝাঁক এর সৌন্দর্য কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। চরের এ জীববৈচিত্র্য রক্ষায় স্থানীয়দের মধ্যে সচেতনতাও বাড়ছে।
বঙ্গোপসাগরঘেঁষা একখণ্ড- সবুজ ভূমি চরকুকরিমুকরি। দীর্ঘ খাল আর এর দু’পাশের সবুজ বেষ্টনী এ দ্বীপকন্যার মূল সৌন্দর্য। সমুদ্র লাগোয়া খালগুলোতে নীল জলরাশি। পাশের ম্যানগ্রোভ বনে বৃক্ষের বৈচিত্র্য। এ জলরাশি আর বনভূমিই হরেক রকমের পাখি আর প্রাণীর অভয়ারণ্য। হরহামেশাই দেখা মেলে বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী। যেন ছোট এক সুন্দরবন। চরের সৈকতে শীতে পাখি নামে পরিযায়ী পাখির ঝাঁক।
কুকরিমুকরির অপরূপ সৌন্দর্য ধরে রাখতে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড চালানো হচ্ছে।
বনভূমি আরও বাড়াতে বনায়নের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বন বিভাগও। পর্যটকদের আগ্রহ বাড়ায় চরকুকরিমুকরিতে আধুনিক পর্যটন কেন্দ্র করার চিন্তা করছে সরকার। প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ণ রেখেই উন্নয়ন কাজ করা হবে বলেও জানান উপমন্ত্রী।
আরও বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে-