গার্মেন্টস সেক্টরে নতুন নিম্নতম মজুরি ১২ হাজার টাকার কাছাকাছি হওয়া উচিত বলে মনে করেন গবেষকসহ আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা। তারা বলছেন, জীবনযাত্রার ব্যয় ও মুল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে মজুরি ঠিক করলে তা গার্মেন্টস সেক্টরের কর্মক্ষমতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টর কাজ করছেন ৪০ লাখ শ্রমিক কর্মচারী। তাদের জন্য নতুন মজুরি কাঠামো ঠিক করতে কাজ করছে মজুরি বোর্ড। দু’দিন আগে তাদের কাছে গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এবং শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা প্রস্তাব তুলে ধরেছে। শ্রমিকরা নূন্যতম মজুরি হিসেবে ১২ হাজার ২০ টাকা প্রস্তাব করলেও বিজিএমইএ‘র প্রস্তাবনা মাত্র ৬ হাজার ৩৬০ টাকা।
তারা বলছেন, গত তিন বছরে ৫ শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধিকেও আমলে নেয়া হয়নি বিজিএমইএর প্রস্তাবে। শ্রমিকরা দ্রুত ঐকমত্যে পৌঁছাতে ১৬ হাজারের দাবি থেকে সরে ১২ হাজার ২০ টাকা প্রস্তাব করেছে যেটি জীবনযাত্রার ব্যয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে মনে করেন তারা।
তবে মজুরি বাড়ানোর পাশাপাশি রেশনিং পদ্ধতিতে শ্রমিকদের চাল দেয়া এবং বাড়ি ভাড়া যাতে না বাড়ে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখার পরামর্শ তাদের।
মাশরুর শাকিলের রিপোর্টে বিস্তারিত: