শ্রম আইনে প্রতিটি পোশাক কারখানায় বিদ্যুৎ, আগুন ও ভবন দুর্ঘটনারোধে শ্রমিক কর্মচারীদের অংশগ্রহণে সেফটি কমিটি গঠন বাধ্যতামূলক হলেও মাত্র ১ হাজার কারখানা এ কমিটি গঠন করেছে। ২০১৭ সালের মধ্যে আরো ১৩ শ কারখানায় সেফটি কমিটি করা হবে বলে জানিয়েছে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ।
২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসের পর শ্রম আইন সংশোধন হয়। নতুন আইনে প্রতিটি কারখানায় প্রশিক্ষিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে সেফটি কমিটি গঠন বাধ্যতামূলক করা হয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৯২টি সেফটি কমিটি গঠন হয়েছে। এর মধ্যে বিজিএমইএ’র ৬শ ৯৪টি এবং বিকেএমইএর ২শ ৬৪টি। দুই সংগঠনের সদস্য নয় এমন ১শ ৩৪টি কারখানায় সেফটি কমিটি গঠন হয়। বিজিএমইএ বলছে, তারা তাদের সদস্য সবগুলো কারখানায় কমিটি গঠনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিকেএমইএ বলছে, তাদের কারখানাগুলোতে অংশগ্রহণমূলক কমিটি গঠন শেষ পর্যায়ে। অচিরেই সবগুলো কারখানায় সেফটি কমিটি গঠন শেষ হবে। সেফটি কমিটিগুলোকে পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তৈরি পোশাক খাতের নিরাপত্তা পরিদর্শনের দুই জোট- অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স।
বিস্তারিত দেখুন নিচের ভিডিও রিপোর্টে: