কোটা বাতিলের প্রতিবাদে আবারো শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। শনিবার দুপুর ২টা ২০ মিনিটের দিকে তারা শাহবাগ অবরোধ করেন।
গত সপ্তাহে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে নিয়োগে কোটা বাতিলের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ। শিগগির প্রজ্ঞাপন জারি হবে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ সফিউল আলম।
এরপরই বুধবার সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা। তাদের দাবি করেন, ৩০ শতাংশ কোটা বহাল রাখতে হবে।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রায় শ’খানেক আন্দোলনকারী একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ থেকে শাহবাগে মোড়ে যান। পরে সেখানে সবদিকের রাস্তা বন্ধ করে তারা সড়কে অবস্থান নেন।
পরের দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে ১ম ও ২য় শ্রেণী সরকারি চাকরিতে কোটা পুরাপুরি বাতিলের প্রতিবাদে আদিবাসী কোটা সংরক্ষণ পরিষদ সমাবেশ করে।
সমাবেশে গণসংসহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জুনায়েদ সাকী বলেন, সরকার খুব দায়িত্বহীনভাবে ও স্বেচ্ছাচারিতা করে পুরো কোটা বাতিল করেছে। কারণ যারা কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন করেছিলেন তারা কোটা বাতিল চাননি।