আমাদের দেশের একটি বড় জনগোষ্ঠী কৃষক এবং এ দেশের বেশিরভাগ মানুষ কোনো না কোনোভাবে কৃষিকাজে জড়িত। কিন্তু শুধু কৃষককে উপলক্ষ করে আমাদের গণমাধ্যমে বিনোদনধর্মী কোনো অনুষ্ঠান ছিলো না। তাই দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে সারাবছর কষ্টে থাকা এবং প্রচার-প্রচারণার বাইরে থাকা গ্রামীণ কৃষককে আনন্দের উপলক্ষ করে দেয়া এবং সেই আনন্দের বিষয়টি সারা দেশসহ পুরো বিশ্বের সামনে তুলে ধরার জন্য উন্নয়ন সাংবাদিক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ নির্মাণ শুরু করলেন ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’। যা হয়ে উঠলো সর্বাধিক দর্শকপ্রিয় এক অনুষ্ঠান।
বছরের পর বছর পেরিয়ে এখনো দর্শকের কাছে সমান জনপ্রিয় চ্যানেল আইতে প্রচারিত ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’। অনুষ্ঠানটি ধারণের জন্য পরিকল্পক, পরিচালক ও উপস্থাপক শাইখ সিরাজ দলবল নিয়ে ছুটে বেড়ান গ্রামবাংলার প্রত্যন্ত সব অঞ্চলে। পদ্মা, যমুনার চর তো বটেই, কৃষকের ঈদ আনন্দ ধারণের জন্য তিনি ছুটে গেছেন হাজারো মাইল দূরের দেশ উগান্ডায়। কৃষি তথ্য ও দেশ-বিদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ বিষয় ধারণের জন্য ছুটে গেছেন পৃথিবীর নানা প্রান্তে।
এবারের ঈদ-উল-আযহার ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’ অনুষ্ঠানের শুটিং উপলক্ষে ঈদের আগেই ঈদ নেমেছিল কংশ নদীর পাড়ে। এই অনুষ্ঠানের শুটিং ঘিরে গত ১৮ জুলাই মঙ্গলবার ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাটের ঔটি গ্রামে কংশ নদীর পাড়ে বিস্তীর্ণ মাঠে বসেছিলো এক আনন্দ মেলা। হরেক রকমের খাবার ও খেলনার দোকান নিয়ে বসেছিলেন আশেপাশের গ্রাম থেকে আসা দোকানিরা। হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে তাদের বেচাকেনাও হচ্ছিল জমজমাট।
বিস্তারিত দেখুন ডিজিটাল শর্টেঃ