আওয়ামী লীগের মতো বিএনপির প্রার্থীও মনে করছেন, নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। ইসি এবং প্রশাসন বলছে, সরকারি কিংবা বিরোধী দল কারও প্রতি তারা নমনীয়তা দেখাবে না। সরকারও নির্বাচনকে বির্তকমুক্ত করতে প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে।
অনেক ইতিহাসের সাক্ষী সীমান্ত চৌকি ঘেরা অতীতের ত্রিপুরা কখনো সমতট নামে পরিচিত থাকলেও সাবেক ত্রিপুরা জেলারও সদর ছিল কুমিল্লা। তিন লাখ ৩৯ হাজার মানুষের বাস এই নগরীতে। এতে ভোটার দু’লাখ ১৫ হাজার। ৩০ মার্চের সিটি নির্বাচনকে চলছে নির্বাচনী তোড়জোর।
কর্পোরেশন হওয়ার পর গত পাঁচ বছরে নাগরিক সুবিধা কতটুকু মিলেছে সেই হিসাব যেমন করছেন ভোটাররা, তেমনি নতুন-পুরনো প্রার্থীও তৈরি হচ্ছেন। তবে প্রধান দুই দলের প্রার্থীই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে বলে ইসির উপর ভরসা রাখছেন শতভাগ।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে:
https://www.youtube.com/watch?v=F9TJmoapISM&feature=youtu.be