১৮ মার্চ কলকাতার রবীন্দ্রসদনে মঞ্চস্থ হবে সৃষ্টি কালচারাল সেন্টার ও আনিসুল ইসলাম হিরু প্রযোজিত নৃত্যনাট্য ‘বাঁদী-বান্দার রূপকথা’। আরব্য রজনীর ‘আলীবাবা ও চল্লিশ চোর’-এর কাহিনী অবলম্বনে এই নৃত্যনাট্য পরিচালনা করেছেন সুকল্যাণ ভট্টাচার্য।
ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসের সহযোগিতায় এবং কলকাতার নৃত্যসংগঠন সুকল্যাণ অন্টুরেজের আমন্ত্রণে কলকাতার রবীন্দ্রসদনে নৃত্যনাট্যটির প্রদর্শনী হচ্ছে।
কলকাতায় যাওয়ার আগে আনিসুল ইসলাম হিরু বলেন, ‘এই নৃত্যনাট্যে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সমকালীন নাচের ভঙ্গিমা ব্যবহার করা হয়েছে। আর এটি বাংলাদেশের এ যাবৎকালের সবচেয়ে ব্যয়বহুল প্রযোজনা। এতে ত্রিমাত্রিক ম্যাপিং প্রোজেকশন ব্যবহার এবং সেট ও প্রপসে নতুন মাত্রা যোগ করা হয়েছে।’
নৃত্যনাট্যটির বাজেট প্রসঙ্গে আনিসুল ইসলাম হিরু বলেন, ‘প্রায় ১০০ জনের একটি দল নৃত্যনাট্যটিতে কাজ করেন। ২০১৪ সালে প্রযোজনাটি তৈরিতে ৪৫ লাখ টাকা খরচ হয়। এখন প্রতি প্রদর্শনীতে খরচ হয় প্রায় ছয় লাখ টাকা।’
‘বাঁদী-বান্দার রূপকথা’য় আলীবাবা চরিত্রে অভিনয় করছেন শিবলী মোহাম্মদ, মর্জিনা ও আবদুলার নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন যথাক্রমে শামীম আরা নীপা ও আনিসুল ইসলাম হিরু। আরও আছেন ডলি ইকবাল, সাবরিনা নিসা, তপন, তামিমসহ নৃত্যাঞ্চল ও সৃষ্টি কালচারাল সেন্টারের ৬০ জন নৃত্যশিল্পী।