মহামারি ভাইরাসের প্রভাবে বিশ্বের অনেক দেশের ক্রিকেট সংস্থা আর্থিক সংকটে পড়েছিল। ব্যতিক্রম বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বেলায়। গেল তিন বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী আয় বরং বেড়েছে।
স্পন্সরশীপ ও অন্যান্য খাত থেকে বিসিবির আয় বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০১৮ থেকে ২০২১, এই তিন বছরে বিসিবির কোষাগারে জমা হয়েছে ২৯ মিলিয়ন ডলার। তার আগের ছয় বছরে আয় ছিল ৩৩ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি।
তিন বছর পর বৃহস্পতিবার সম্পন্ন হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) বার্ষিক সাধারণ সভা। সেখানে সংবাদ সম্মেলনে বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন এসব তথ্য জানান।
‘২০১২ থেকে ২০১৮, এই ছয় বছরে ৩৩.৭০ ডলার বোর্ড পেয়েছিল স্পন্সর ও অন্যান্য স্বত্ত্ব থেকে। গত তিন বছরে ২৯ মিলিয়ন ডলার আমরা পেয়েছি, এই করোনা পরিস্থিতিতেও। বিসিবির প্রতি পৃষ্ঠপোষকদের বিশ্বাস ও আস্থার ফলেই হয়েছে।’
২০১৭ সালে নাজমুল হাসান পাপন দ্বিতীয় মেয়াদে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই বিসিবির প্রথম বার্ষিক সভা। আগামী সেপ্টেম্বরে বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের মেয়াদ শেষ হবে। তার আগে নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত হবে।