জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) শেষ হবে ১৫ নভেম্বর। তার দুসপ্তাহ পর শুরু হবে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল)। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট আসর হলেও এবার যুক্ত করা হচ্ছে ওয়ানডে লিগ।
বিসিএল আয়োজন নিয়ে বৃহস্পতিবার ফ্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে সভা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
চার ফ্র্যাঞ্চাইজি নিয়ে শুরুতে হবে ডাবল লিগ পদ্ধতির চার দিনের ক্রিকেট। পরে ওয়ানডে হবে সিঙ্গেল লিগ পদ্ধতিতে। ২০১৫ সালে বিসিএল একবার ওয়ানডে সংস্করণে হয়েছিল। সেবার হয়নি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট।
ডিসেম্বরে নিউজিল্যান্ড সফর থাকায় জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা খেলতে পারবেন না বিসিএলে। ব্যাপারটি স্বাভাবিকভাবেই নিচ্ছেন বিসিবি পরিচালক ও জাতীয় দলের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
‘জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের কথা চিন্তা করলে বাংলাদেশে তো আর খেলা হবে না। ওদের যে ব্যস্ত সূচি, সেগুলো নিয়ে চিন্তা করলে কোনো খেলা সম্ভব না। ওদের ছাড়াই বিসিএল খেলতে হবে। ওরা ব্যস্ত থাকবে। পাকিস্তানের সঙ্গে টেস্ট খেলার পরপরই ওরা নিউজিল্যান্ড যাচ্ছে। সুতরাং বিসিএল মিস করবে।’
দেশের আট বিভাগকে চারটি অঞ্চলে ভাগ করে হয় বিসিএল। ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগকে নিয়ে মধ্যাঞ্চলের ফ্র্যাঞ্চাইজি ওয়ালটন গ্রুপের। বরিশাল ও খুলনা বিভাগকে নিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক প্রাইম ব্যাংক।
সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগকে নিয়ে বানানো পূর্বাঞ্চলের স্বত্ত্ব ইসলামী ব্যাংকের কাছে। আর রংপুর ও রাজশাহী বিভাগকে নিয়ে উত্তরাঞ্চল দলটি পরিচালনা করে বিসিবি।