বরিশালের উজিরপুর পৌরসভার রসুলাবাদ প্রাথমিক ভোট কেন্দ্রে পাঁচ মিনিট ভোট গ্রহণের পর ব্যালট জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়েছে। এই ঘটনার পর প্রায় দুই ঘণ্টা ভোট বর্জন করেন ভোটাররা।
পরে রির্টানিং অফিসারের ওই ব্যালট বই বাদ দিয়ে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত জানালে আবার ভোট শুরু হয়।
বিএনপির মেয়র প্রার্থী শহিদুল ইসলাম খান জানান, তিনি ভোট দিতে গিয়ে দেখেন ব্যালট বইয়ে অর্ধেকের মত পাতা নেই। এ সময় দেখা যায় মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলরের তিনটি বইয়ের ২০০টি পাতা নেই।
ভোট জালিয়াতির এ ঘটনা ধরা পড়ার পর কয়েকজন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং তাদের সমর্থকরা ভোট বর্জনের ডাক দেন। সেসময় ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত কয়েকশত ভোটার ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। তারা এর প্রতিবাদে বিএনপি মেয়র প্রার্থী এবং কাউন্সিলরদেও সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন।
উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে সেখানে ছুটে যায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্যরা। প্রায় দুই ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর আবার ভোট শুরু হয়।