আসন্ন ঈদ উপলক্ষে ১৬টি বিশেষ লঞ্চসহ প্রায় দুই শতাধিক লঞ্চ নিয়ে ঈদ সেবায় প্রস্তুত সদরঘাট টার্মিনাল। তবে লঞ্চের কেবিনের বা আসনের টিকিটের জন্য বৃহস্পতিবার থেকে কাউন্টার উন্মুক্ত করার কথা থাকলেও বেশিরভাগ কাউন্টারই খোলেনি লঞ্চ মালিকেরা। শেষ মুহুর্তের বাড়তি ভোগান্তি এড়াতে আগে ভাগেই বাড়ি যাচ্ছে দক্ষিণের মানুষ।
রোটেশন পদ্ধতিতে ঢাকার সদরঘাট থেকে উপকূল বেষ্টিত বরিশাল বিভাগের ৭ জেলাসহ ১৩টি জেলায় প্রতিদিন প্রায় ৬০টি লঞ্চ ছেড়ে যায়। কিন্তু ঈদের সময় এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় কয়েকগুন। ঈদকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে প্রায় তিনশ বড় লঞ্চ চলাচল শুরু করেছে।
২১ তারিখ থেকে প্রতিদিন দুই থেকে আড়াইশ লঞ্চ বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে সদরঘাট ছেড়ে যাবে। এরই মধ্যে ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে রাজধানীবাসী।
ঈদের সময় অতিরিক্ত যাত্রীর কারনে সদরঘাটের পন্টুন থেকে লঞ্চে ওঠার পথে দূর্ঘটনা গত কয়েকবছরের নিয়মিত চিত্র। উত্তরণে পন্টুন সংখ্যা বাড়িয়েছে বিআইডব্লিউটিএ।
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস ২২ জুন হওয়ায় ঐ দিন থেকে বাড়তি যাত্রীর চাপ সামলাতে প্রস্তুতি সেরে রেখেছে লঞ্চ মালিকেরা। তবে অতিরিক্ত যাত্রী হিসেবে লঞ্চে না ওঠার অনুরোধ জানিয়েছে মালিকেরা।
ঈদের আগে এবং পরে নদীতে ছোট নৌকা এবং বালুবাহী কার্গো চলাচল বন্ধ রাখার জোর দাবি লঞ্চ যাত্রী, শ্রমিক এবং মালিকদের।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: