শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের নানা ক্ষতি ঘটিয়ে শেষ পর্যন্ত অকাল মৃত্যুর কারণ হওয়া ইয়াবা ব্যবসার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হচ্ছে। ১৯৯০ সালের মাদক আইনে সংশোধন এনে ইয়াবার জন্য সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে।
বুধবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও আইনে পরিবর্তন আনার কথা বলেছেন। তিনি জানান, সংশ্লিষ্ট অপরাধে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পরিবর্তন আসছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনটি সংশোধন করার উদ্যোগ নিয়েছি। নতুন আইনে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হবে। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়েও লজিস্টিক সাপোর্ট বাড়ানো হয়েছে।
তিনি বলেন, মাদক প্রবেশ রোধে আমরা সীমান্তে কাজ করছি। ভারতের সঙ্গে প্রতিনিয়ত বিজিবির বৈঠক হচ্ছে, যার ফলে ভারত থেকে ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন মাদক প্রবেশ আস্তে আস্তে নিয়ন্ত্রণে আসছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতের মহাপরিচালক মো. জামাল উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সেবা সুরক্ষা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ, জাতীয় মাদক নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের সদস্য ড. অরূপ রতন চৌধুরী এবং অ্যাড. আব্দুল বাসেত মজুমদার।