আপন জুয়েলার্স থেকে জব্দ করা সোনার মধ্যে ৩শ’ ৮৯ জন গ্রাহকের দাবি নিষ্পত্তি করতে তিন সদস্যের কমিটি করেছে কাষ্টমস ইন্টেলিজেন্স। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, স্বর্ণ চোরাচালানের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণ হলেই কেবল অভিযান চালাবেন তারা।
ডার্টি মানির খোঁজে মাঠে নেমে রাজধানীর ৫টি শো রুম থেকে আপন জুয়েলার্সের ১৫ মনেরও বেশী স্বর্ণালংকার আটক করে কাষ্টমসের গোয়েন্দারা। চোরাচালানের মাধ্যমে বেশীরভাগ স্বর্ণ এসেছে নিশ্চিত হয়ে তা জব্দ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দেয়া হয়েছে। তবে এর মধ্যে প্রায় ৪শ’ গ্রাহকের স্বর্ণ রয়েছে বলে দাবী আপন জুয়েলার্সের। কাষ্টমস গোয়েন্দারা বলছেন, গ্রাহকের দাবী নিষ্পত্তির দায়িত্ব জুয়েলার্স কর্তৃপক্ষের।
কাষ্টমস ইন্টিলিজেন্সের ডিজি ডক্টর মইনুল খান সাংবাদিকদের জানান, প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
আপন জুয়েলার্সের অনিয়ম নির্ধারণ এবং প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়া কী হবে তা জানতে কাষ্টমস ইন্টিলিজেন্সের অতিরিক্ত মহা পরিচালক নুরুল হুদা আজাদকে প্রধান করে ১০ সদস্যের কমিটির আগামী সপ্তাহে রিপোর্ট দেয়ার কথা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: