চ্যানেল আইয়ের আলোচিত রিয়েলিটি শো ‘মেনস ফেয়ার এন্ড লাভলি চ্যানেল আই হিরো-কে হবে মাসুদ রানা?’র দ্বিতীয় বিজয়ী হয়েছিলেন জুনায়েদ। সম্প্রতি অভিনয়ে অভিষিক্ত হলেন তিনি। আর প্রথম কাজেই পেলেন দর্শকের প্রশংসা।
‘কে হবে মাসুদ রানা?’র চ্যাম্পিয়নের আগেই পর্দায় অভিষেক হলো জুনায়েদের। শুক্রবার (১ নভেম্বর) চ্যানেল আইয়ের পর্দায় প্রচারিত হয় তার অভিনীত প্রথম টেলিছবি ‘যে জীবনে কোনো গল্প থাকে না’। তার বিপরীতে দেখা যায় সময়ের আলোচিত অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশাকে।
প্রথম টেলিছবিতে অভিনয় করে দর্শকের প্রশংসা পাচ্ছেন জুনায়েদ। টেলিভিশনের প্রচারের পর টেলিছবিটি দেয়া হয় চ্যানেল আইয়ের ইউটিউবে। সেখানে প্রায় সব দর্শকই প্রশংসা করছেন জুনায়েদের।
একজন দর্শক লিখেন, অসাধারণ লাগলো জুনায়েদের প্রথম অভিনয়। আশা করি নিয়মিত সুন্দর অভিনয় উপহার দিবেন তিনি। অন্য আরেকজন দর্শক টেলিছবিটি দেখে লিখেন, এই ছেলে একদিন খুব ভালো অভিনেতা হবে! আরেকজন লিখেছেন, প্রথম নাটকেই জুনাইদ এর ফ্যান হয়ে গেলাম। অভিনয় খুব ভাল হয়েছে। শুভ কামনা রইল
জুনায়েদ।
জুনায়েদকে নিয়ে এরকম আরো বহু দর্শকের মন্তব্য চোখে পড়বে টেলিছবিটির ইউটিউব লিঙ্কের নীচে।
প্রথম কাজেই তিশার মতো গুণী অভিনেত্রী! কেমন ছিলো জুনায়েদের শুটিং অভিজ্ঞতা? বিনয়ের সঙ্গে জানালেন, তিশা আপু মেধাবী অভিনেত্রী। শুটিং শুরু হওয়ার পর তিনি আমাকে বুঝতেই দেননি যে এত বড় অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজ করছি। উনার সম্পর্কে সবার কাছে যেরকমটা শুনে আসছি, ঠিক তেমনি তিনি। ভীষণ বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতাপূর্ণ।
বুটিকের দোকানের কর্মী তিশা ও রেস্তোরা কর্মী জোনায়েদের সংগ্রাম, টিকে থাকা এবং তিশাকে জয় করার গল্প নিয়েই টেলিছবির গল্প। যা নির্মাণ করেছেন সাইদুর রহমান রাসেল। নাটকের চিত্রনাট্য লিখেছেন মনিরুল ইসলাম রুবেল।