এখনো অনিশ্চয়তার মধ্যেই আটকে আছে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ’র দেশে ফেরা। শিগগিরই আইনি জটিলতায় পড়তে যাচ্ছেন তিনি। মেঘালয়ে থাকা বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি বলেছেন, তারা আইনি লড়াই করবেন। ভিসা পাওয়া সাপেক্ষে সালাহউদ্দিনের স্ত্রী মেঘালয়ে গেলেই তারা আইনজীবী নিয়োগ দেবেন।
প্রায় দুই মাস নিরুদ্দেশ থাকার পর গত মঙ্গলবার হঠাৎই খোঁজ মেলে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদের। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মেঘালয়ে উদভ্রান্তের মতো ঘুরতে থাকায় তাকে আটক করে মেঘালয় পুলিশ। এরপর থেকে শুরুতে মানসিক হাসপাতাল এবং পরে শিলংয়ের সিভিল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন সালাউদ্দিন আহমেদ।
তাকে দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও ভিসা জটিলতায় এখনও তা হয়ে ওঠেনি তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদের। যদিও পারিবারিক বন্ধুত্বের খাতিরে এরই মধ্যে শিলং পৌছেছেন বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি। সালাহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে দেখাও করেছেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা জানান, শারীরিক ভাবে ভালো নেই সালাহ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, বুকের ব্যথার কারণে রাতে তার ভালো ঘুম হচ্ছে না। কিডনিতেও তিনি ব্যথা অনুভব করছেন। তাই উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি সিঙ্গাপুর যাওয়ার প্রয়োজন মনে করছেন।
সালাউদ্দিনের স্ত্রী এলে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির এই নেতা।